প্রকৃতির খুব কাছে গেলে এর স্রষ্টার অস্তিত্ব আপনি টের পাবেন। বিশেষ করে শহুরে কোলাহল থেকে দূরে ইট পাথরের বাইরে প্রকৃতির নির্জনতায় আপনি একটু মিশতে পারলে আপনি এক ধরণের প্রশান্তি (tranquility /serenity) পাবেন যাকে শব্দে বা অক্ষরে প্রকাশ করা যাবেনা।
প্রকৃতির বিশালতাকে উপলব্ধি করতে পারলে মানুষ নিজের ক্ষুদ্রতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হয়। সে তার জীবনের মহাজাগতিক উদ্দেশ্যের সন্ধানে প্রবৃত্ত হয়।
আধুনিক (urabn) জীবনের বড় সমস্যা হচ্ছে বৈষয়িক প্রাপ্তির নিরিখে এর সফলতা পরিমাপ করা। আর নতুন প্রজন্ম তো জীবনকে চিনেছে স্ক্রিনের মাধ্যমে, আরেকজনের চোখে। আত্মকেন্দ্রিক আধুনিক জীবন আমদের গণ্ডিকে প্রকারান্তরে সংকীর্ণ করেছে, স্ক্রিন আসক্তিজনিত মানসিক সমস্যা তার একটা ছোট উপসর্গ মাত্র ।
আমদের নতুন প্রজন্মকে তাই প্রকৃতির খুব কাছে নিয়ে যেতে হবে, কাদা মাটি জলে তাদের ছেড়ে দিতে হবে, বিশাল এই কসমসে নিজের জায়গাটা বুঝে নেয়ার সুযোগ দিতে হবে তাদের।
Leave a Reply